Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

মামলার আবেদন

মামলা আবেদন নিম্নরুপ:

বরাবর

          চেয়ারম্যান

            গ্রাম আদালত         

            ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর

গাজীপুর।       

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

মোসা: ছালমা বেগম

স্বামী: মো: এলাহী বক্স

গ্রাম: ভবানীপুর, পো: ভবানীপুর           

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

আব্দুল রহিম বক্স,

পিতা: মৃত আলা বক্স,

গ্রাম: ভবানীপুর, পো: ভবানীপুর           

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

জনাব,

        যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে,  আমি মোছা: ছালমা বেগম, স্বামী- মো: এলাহী বক্স, পিতা: আব্দুল রহিম,  আমি ভান্ডারী তরিকা ভক্ত একজন নারী। বিবাদী আব্দুল রহিম বক্স আমার শশুর। আমার বিয়ের ২(দুই) বছর ০৭(সাত) মাস চলিতেছে। আমার বিয়ের আগে বিবাদীর বড় মেয়ের সাথে পরিচয়, ঐ মেয়ের সাথে আমি তালিম করতে আসতাম। হঠাৎ একদিন বিবাদী আমার পরিচয় জানতে চাহিলে আমি আমার পরিচয় দেই। আমার পরিচয় জানার পর বিবাদী তাহার বড় ছেলের(আমার স্বামী) কষ্টের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে এবং আকতিমিনতি করে তাহার ছেলের সাথে বিয়ে দেয়ার জন্য। বিয়ের আগে আরো প্রলোভন দেখায় বিবাদীর ওয়াকফাকৃত ৫(পাঁচ) গন্ডা জায়গা আছে, সেখানে একটি খানকা তৈরি করবেন এবং আমার থাকার জন্য খানকার সাথে একটি ঘর তৈরি করবেন। কানখাতে যেসব মেহমান আসবে আমি তাদের সেবা করব ও খানকা শরীফের দেখাশুনা  করব। আমি বিবাদীর কথায় রাজি হয়ে তাহার বড় ছেলের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হই। বিয়ের পর থেকে আজ পর্যমত্ম খানকা শরীফের কর্তব্য ও দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করে আসছি। আমার শশুর খানকা শরীফ তৈরি হওয়ার পর নিয়মিত খানকা শরীফে আসত এবং মিলাদ মাহফিলে অংশ গ্রহণ করত। কিন্তু কিছু দিন পূর্বে হঠাৎ করে খানকা শরীফে আসা বন্ধ করে দেয়। বিবাদী আমার শশুরকে খানকা শরীফে না আসার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন যে, খানকা শরীফে আসিলে তোমার শাশুরী আমাকে বিভিন্ন গাল মন্দ করে এবং ঘরের মালামাল ভাংচুর  করে, তাই তোমার শাশুরির বাধার কারনে আসতে পারি না। এই খানকা শরীফ তৈরি করার যাবতীয় খরচ আমি বাদীপÿ দেই এবং কিছু টাকা আমার স্বামী দেয়। খান তৈরি হওয়ার বেশকিছু দিন পর জানতে পারি যে, বিবাদী খানকা শরীফ করার জন্য যে জমির দখল দিয়েছে তা ১০১৭ নং দাগ ভুক্ত কিন্তু বিবাদী খানকায়ের নামে ওয়াকফাকৃত জমির দাগ নং ১০১৪। এখন বিবাদী ইউনিয়ন পরিষদে মামলা করেছে খানকা শরীফ ছেড়ে দেওয়ার জন্য। এখন আমার কোন উপায় নেই এ সমস্যা সূরাহা করার, তাই নিরম্নপায় হয়ে সুবিচারের আশায় আপনার গ্রাম আদালতে হাজির হয়েছি। তাই বিবাদীকে আপনার গ্রাম আদালতে হাজির করে দুই পÿÿর উপস্থিতিতে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে উলেস্নখিত সমস্যার সুষ্ঠ সমাধান করিতে মর্জি হয়।

 

অতএব হুজুর সমীপে আমার আকুল প্রার্থণা যে, প্রয়োজনীয় স্বাÿ্য প্রমাণ গ্রহণ স্বাপেÿÿ ন্যায় বিচার করতে মহোদয়ের সু-আজ্ঞা হয়।

 

                                                                                      নিবেদক 

 

তারিখঃ ২১-১০-২০১৩                                                                             

(মোছা: ছালমা বেগম)

মোবাইল: ০১৭১২-৯৫৫৯৭৩।

 

বরাবর

          চেয়ারম্যান

            গ্রাম আদালত         

            ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ

            ভবানীপুর, গাজীপুর সদর

            গাজীপুর।       

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

১। ফুলেছা, ২। হারেছা,

৩। খুদেজা, ৪। কুলসুম,

সর্ব পিতা: মো: আব্দুল রহিম বক্স

গ্রাম: ভবানীপুর, পো: ভবানীপুর           

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

আব্দুল রহিম বক্স,

পিতা: মৃত আলা বক্স,

গ্রাম: ভবানীপুর, পো: ভবানীপুর           

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

জনাব,

        যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে,  আমরা বাদী পÿগণ ভবানীপুর গ্রামের আব্দুর রহিম বক্স এর মেয়ে। বিবাদীপÿ আমাদের পিতা। আমাদের পিতার দুটি সংসার। আমার পিতার ১ম সংসরারে আমরা ২ ভাই ও ৫ বোন এবং ২য় সংসারে ১ ভাই ও ১ বোন।  বাবার নামে যে পরিমাণ সম্পদ আছে, এ থেকে আমার বাবা প্রথমে খানকায়ের নামে দিয়েছে ৫ গন্ডা, পরবর্তীতে ২য় সংসারে দিয়েছে ৫ গন্ডা। ১ম সংসারে আমাদের ছোট বোনকে ২গন্ডা এবং দুই ভাইকে ৮ গন্ডা জমি হেবা করে দেয়। আমাদের বাবার হিসাব অনুযায়ী আমাদের ১ম সংসারের ৫ বোনের মধ্যে অবশিষ্ট চার বোনের পাওনা ২গন্ডা করে মোট ৮ গন্ডা এবং আমার বাবা সিদ্ধামত্ম নেয় যে, আমাদের চার বোনের প্রাপ্য সম্পত্তি আমাদের ১ম সংসারের দুই ভাইকে প্রতি বোনের অংশ ৩,০০,০০০/-(তিন লÿ) টাকা করে মোট ১২,০০,০০০/- (বার লÿ) টাকার বিনিময়ে দিয়ে যেতে হবে। যেহেতু বাবা জীবিত বর্তমান থাকা অবস্থায় আমরা জমির মালিক নই, সেহেতু আমাদের বাবা উক্ত জমি আমাদের দুই ভাইয়ের নামে হেবা করে দিবে। বাবার এই সিদ্ধানে আমরা চার বোন রাজি হই এবং দুই ভায়ের কাছ থেকে আমরা বাদী পÿ/চার বোন ১২,০০,০০০/- (বার লÿ) টাকা বুঝিয়া পাই। কিন্তু আমার বাবা আমাদের ১ম সংসারের দুই ভাইকে উক্ত জমি হেবানা দলিল করে দেয়ার পরিবর্তে অসিয়তনামা দলিল করে দেয়। পরবর্তীতে আমাদের বাবা আমাদের ১ম সংসারের দুই ভাইকে অসিয়তনামা দলিল করে দেয়া জমির দলিল পন্ড/বাতিল করে এবং উক্ত ৮ গন্ডা জমি থেকে আমাদের বাবা ৪ গন্ডা জমি অন্যত্র বিক্রয় করে ২য় সংসারের ভাই ও বোনকে বাড়ী ঘর নিমার্ণ করে দেয়। আমরা চার বোন আজ প্রায় ৪ বছর অতিবাহিত হয় ১ম সংসারে দুই ভাইয়ের কাছ থেকে ১২,০০,০০০/- (বার লÿ) টাকা নিয়েছি এই শর্তে যে, আমাদের বাবা দুই ভাইকে উক্ত ৮ গন্ডা জমি হেবানামা দলিল করে দিবে কিন্তু আমাদের বাবা তা না করে আমাদের বোনদের অংশ দুই ভাইকে অসিয়ত করে দিয়েছে। আমাদের বাবাকে এ ব্যাপারে বাবার জিজ্ঞাসা করা হলেও তিনি কোন সমাধান দিতে পারেননি। তাই নিরম্নপায় হয়ে আপনার গ্রাম আদালতে হাজির হয়েছি যে, আমাদের বাবা ১ম সংসারের ভাই বোনদের সাথে যে অনৈতিক আচরণ করেছে তার সুবিচার পাওয়ার জন্য।

 

অতএব হুজুর সমীপে আমাদের আকুল প্রার্থণা যে, প্রয়োজনীয় স্বাÿ্য প্রমাণ গ্রহণ স্বাপেÿÿ ন্যায় বিচার করতে মহোদয়ের সু-আজ্ঞা হয়।

 

                                                                                             নিবেদক 

 

 

তারিখঃ ২১-১০-২০১৩                                                                                      (ফুলেছা গং)

        মোবাইল: ০১৭১২-৯৫৫৯৭৩।

বরাবর

          চেয়ারম্যান

            গ্রাম আদালত         

            ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ

            ভবানীপুর, গাজীপুর সদর

            গাজীপুর।       

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

মোসা: ফাতেমা

স্বামী: জামাল উদ্দিন

গ্রাম: লুটিয়ারচালা, পো: ভবানীপুর           

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

মো: দেলোয়ার (দিলু),

পিতা: মৃত আব্দুর রাজ্জাক,

গ্রাম: ভাওয়ালপুর আদর্শ গ্রাম,

পো: ভবানীপুর           

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

জনাব,

        যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে,  আমি একজন দরিদ্র অসহায় নারী। আমার বৃদ্ধ অচল স্বামীকে নিয়ে ৬(ছয়) জন সমত্মান নিয়ে অনাহারে অর্ধাহারে অতি কষ্টে স্বামীর বসত ভিটায় জীবন অতিবাহিত করছি। বিবাদী দেলোয়ার আমার স্বামীর বসত ভিটায় লাগানো ৫(পাঁচ)টি কলা গাছ কেটে কলা নিয়ে যায়। আমি বাধা দিতে গেলে বিবাদীর স্ত্রী পুত্র কন্যাসহ আমাকে মারতে আসে ও অসভ্য ভাষায় গালাগালিজ করে। আমি প্রাণভয়ে তাদের সাথে ঝগড়া না করে আমার ঘরে গিয়ে আশ্রয় নেই। উলেস্নখ্য যে বিবাদীর নামে পূর্বে আপনার গ্রাম আদালতে বড়ই গাছ কাটার জন্য অভিযোগ দায়ের করেছিলাম এবং আপনার আদালত আমার পÿÿ রায় দিলে বিবাদী আমার কাছে মাপ চাইলে/ভূল স্বীকার করলে আদালত বিবাদীকে ÿমা করে দেয়। তারপর থেকে বিবাদী অদ্যবধি একের পর এক ঝগড়া লাগিয়ে যাচ্ছে। বিবাদী আমাকে ভিটা ছাড়া করবে বলে হুমকি দেয় এবং জোর গলায় বলে বেড়ায় যে, তুই পরিষদে বিচার দিয়ে আমাকে যদি কিছু করতে পারলে করিছ। বিবাদী আরো বলে যে, পরিষদের মেম্বার চেয়ারম্যান আমার লোক, তুই আমাকে কিছুই করতে পারবি না। তাই আমি এক অসহায় নারী আপনার গ্রাম আদালতে সুবিচারের আশায় হাজির হয়েছি।

 

অতএব হুজুর সমীপে আমার আকুল প্রার্থণা যে, প্রয়োজনীয় স্বাÿ্য প্রমাণ গ্রহণ স্বাপেÿÿ ন্যায় বিচার করতে মহোদয়ের সু-আজ্ঞা হয়।

 

                                                                           নিবেদক 

 

তারিখঃ ২১-১০-২০১৩                                                                             

(মোছা: ফাতেমা)

মোবাইল: ০১৯৬৬-৫৮১৬৮৪

 

 

 

 

 

 

 

বরাবর

        চেয়ারম্যান সাহেব,

        গ্রাম আদালত,

        ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ,

        উপজেলা: গাজীপুর সদর,

        জেলা: গাজীপুর।       

 

বিষয়: ন্যায়বিচার চাহিয়া আবেদন।

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

মোঃ জিলন মিয়া সিকদার,

পিতা- মৃত. তমিজ উদ্দিন সিকদার,

গ্রাম: বেগমপুর, পো: ভবানীপুর,

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

মো: নূর নবী,

পিতা- মৃত. কফিল উদ্দিন,

গ্রাম: নৌলাপাড়া, পো: ভবানীপুর,

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

 

জনাব,

        যথা বিহীত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি বাদী পÿ একজন সহজ সরল শামিত্ম প্রিয় মানুষ ।  আমি জেসন গেট সামাদের চায়ের দোকানে বসে ছিলাম। পরÿনে নূর নবী চায়ের দোকানে উপস্থিত হয়। এখানে নির্বাচন প্রসঙ্গ নিয়ে আলাপ আলোচনা চলছিল। এক পর্যায়ে বিবাদী আমাকে উদ্দেশ্য করে বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যানকে নিয়ে অশস্নীল ভাষায় গালাগালি করে এবং আমাকে হুমকি দিতে থাকে। আমি এর প্রতিবাদ করায় সে বসা থেকে উঠে এসে জন সম্মুখে আমাকে এলোপাথারী মারপিঠ করে। ঘটনার সময় উপস্থিত ছিলেন- মো: সোনা মিয়া, মো: হযরত আলী, মো: সাহাব উদ্দিন, মো: সফি উদ্দিন এবং অজ্ঞাত নামা আরো কয়েক জন। তাই নিরম্নপায় হইয়া সুবিচার পাওয়ার আশায় আপনার গ্রাম আদালতে আশ্রয় গ্রহন করিলাম।

 

অতত্রব,হুজুরের সমীপে আমার আকুল আবেদন উপরোক্ত বিবাদীকে তলব করিয়া ন্যায় বিচার করিতে হুজুরের মর্জি হয় ।    

 

                                                                                     নিবেদক

 

তারিখ: ১৬/০৬/২০১৩ইং                                                      মোঃ জিলন মিয়া সিকদার,

পিতা- মৃত. তমিজ উদ্দিন সিকদার,

গ্রাম: বেগমপুর, পো: ভবানীপুর,

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

 

 

 

 

 


 


বরাবর

        চেয়ারম্যান,

        গ্রাম আদালত,

        ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ,

            ভবানীপুর, গাজীপুর সদর,

        গাজীপুর।       

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

আব্দুস সাত্তার মিয়া,                 

পিতা- মৃত. রইছ আলী,

গ্রাম: ভবানীপুর, পো: ভবানীপুর,

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

১। মো: মোসলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া

    পিতা- মৃত. সুরম্নজ আলী,

২। মোক্তার হোসেন,

    পিতা- মো: মোসলেহ উদ্দিন,

গ্রাম: ভবানীপুর, পো: ভবানীপুর,

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

জনাব,

            যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিমণ স্বাÿরকারী এই মর্মে সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন করিতেছি যে,  আমি একজন সাধারন ব্যবসায়ী। এই ছোট ব্যবসার আয় থেকে আমি স্ত্রী, পুত্র, কন্যা নিয়া কোন রকমে দিনাতিপাত করিয়া আসিতেছি। বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিবাদী মো: মোসলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া মেম্বার পদে নির্বাচনে অংশ নেন। তাহার মার্কা ছিল আপেল। ১নং বিবাদী আমার জেঠাতো ভাই ও ২নং বিবাদী আমার ভাতিজা। আমি ব্যক্তিগতভাবে  বিবাদী মো: মোসলেহ উদ্দিনের নির্বাচনের ক্যানভাসে যোগ দিতে পারি নাই। কারন আমি ব্যাক্তিগতভাবে শেখ মো: আবিদ হোসেন বাবুলের নির্বাচনে পূর্ণ সমর্থন দেই এবং পুরাপুরিভাবে তাহার নির্বাচনে সহযোগিতা করি। যাহার প্রেÿÿতে ১নং বিবাদী আমার প্রতি ÿÿপ্ত হইয়া উঠে এবং বিভিন্নভাবে আমার সাথে শত্রম্নতা করিয়া আসিতেছে। তাহারই ধারাবাহিকতায় ১নং বিবাদী মো: মোসলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া বাদী হইয়া জয়দেবপুর থানায় আমার বিরম্নদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করে। যাহার প্রেÿÿতে হোতাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির এস.আই মো: রেজাউল সাহেব বিগত ১২/০৬/২০১৩ইং তারিখে অভিযোগের বিষয়টি তদমত্ম করার লÿÿ্য আমার বাড়ীতে আসেন এবং ঘটনাটি তদমত্ম করে। তদমেত্ম অভিযোগের বিষয়টি বাদী প্রমাণ করিতে ব্যর্থ হন। এখানে উলেস্নখ্য যে, ২নং বিবাদী ১নং বিবাদীর ছেলে। ২নং বিবাদী আমাদের জানায় যে, সে ইতি মধ্যে উক্ত অভিযোগটি তাহার পিতাকে ম্যানেজ করিয়া প্রত্যাহার করিয়া নিবে। প্রকৃত পÿÿ ২নং বিবাদী নিজে টাকা পয়সা দিয়া তাহার পিতাকে উক্ত অভিযোগ দিতে বিভিন্নভাবে প্ররোচনা দেয়। যাহা কোন অবস্থাতেই কাহারো কাম্য হইতে পারে না। এমনিভাবে বিবাদীগণ আমাদেরকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে হয়রানী করিয়া আসিতেছে। বিবাদীগণ আমাদেরকে হত্যা করিয়া লাশ গুম করিয়া এবং মিথ্যা মামলা মোকদ্দমা দিয়া জেলের ভাত খাওয়াইবে বলিয়া হুমকি দিতেছে। যাহার প্রেÿÿতে আমরা পরিবারের সকল সদস্যগণ চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগিতেছি। এমতবস্থায় বিষয়টি সরেজমিনে তদমেত্মর মাধ্যমে স্বাÿী সাবুদ নিয়া ঘটনাটির সুবিচার করার জন্য আবেদন করিতেছি।

 

            অতএব, মহোদয় সমীপে আমার আবেদন এই যে, উপরোক্ত বিষয়াদি সদয় বিবেচনা স্বাপেÿÿ অভিযোগের বিষয়টি সরেজমিনে তদমেত্মর মাধ্যমে স্বাÿী সাবুদ নিয়া সুবিচার করিতে আজ্ঞা হয়।

 

বিনীত নিবেদক

                                                                                                                    

 

তারিখঃ                                                                                                 (আব্দুস সাত্তার মিয়া)

 

বরাবর

          চেয়ারম্যান,

            গ্রাম আদালত,

            ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ,

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর,

গাজীপুর।       

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

আব্দুল হালিম,                          

পিতা- মৃত. সুরম্নজ আলী,

গ্রাম: ভবানীপুর, পো: ভবানীপুর,

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

মো: মোসলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া

পিতা- মৃত. সুরম্নজ আলী,

গ্রাম: ভবানীপুর, পো: ভবানীপুর,

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

জনাব,

            যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিমণ স্বাÿরকারী এই মর্মে সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন করিতেছি যে,  আমি একজন সাধারন ব্যবসায়ী। এই ছোট ব্যবসার আয় থেকে আমি স্ত্রী, পুত্র, কন্যা নিয়া কোন রকমে জীবন যাপন করিয়া আসিতেছি। বিবাদী আমার  সহোদর ছোট ভাই। সে দীর্ঘ দিন যাবত জমি জমা নিয়া আমার সাথে শত্রম্নতা সাধন করিয়া আসিতেছে। বিবাদী আমার মা’র স্বামী স্বত্বে পাওনা সম্পত্তি প্রতারণার মাধ্যমে রেজিষ্ট্রি করিয়া নিয়া গিয়াছে। আমার মাকে সে সবসময় বিভিন্নভাবে নির্যাতন করিয়া আসিতেছে। আমার পৈত্রিক ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত জমি সে বিভিন্নভাবে জোর জবরদসিত্ম করিয়া নিয়া গিয়াছে। বিবাদী একজন হারমাইদ, অত্যাচারী, উশৃঙ্খল প্রকৃতির লোক, আইনের ধার ধারে না, অন্যের জমি জমা জবর দখল করা তাহার নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার। পÿামত্মরে আমি নিজে একজন সহজ সরল, জনবলহীন নিরীহ ও আইন মান্যকারী লোক বটে। বিবাদী কয়েকবার আমাকে বিভিন্নভাবে মারধোর ও নির্যাতন করিয়াছে। বিভিন্নভাবে আমাদের পিতার জমি সাহেবের নিকট বিক্রয় করিয়া আমাকে ভূল বুঝাইয়া টাকা না দিয়া সে নিজেই আত্মসাৎ করিয়াছে। এখানে আরো উলেস্নখ যে, মা’র প্রাপ্ত সম্পত্তি অন্য জায়গায় থাকা সত্ত্বেও সে আমার ভোগ দখলীয় জমি ও ঘর জোর পূর্বক নিয়া গিয়াছে। বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে শেখ মো: আবিদ হোসেন বাবুল আমাদের সমাজের একজন সদস্য হিসাবে আমাদের কাছে নির্বাচনে অংশগ্রহনের জন্য মতামত চায়। সমাজের লোক হিসাবে এবং একজন যোগ্য প্রার্থী হিসাবে আমরা সমাজের সকল লোকে শেখ মো: আবিদ হোসেন বাবুলকে নির্বাচন করার জন্য মতামত দেই। পাশাপাশি বিবাদী মো: মোসলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া মেম্বার পদে নির্বাচনে অংশ নেন। তাহার মার্কা ছিল আপেল। বিবাদী আমার ছোট ভাই হঠাৎ করিয়া নির্বাচন করার ঘোষণা দেয়। বিবাদী আমার ছোট ভাই মো: মোসলেহ উদ্দিন মেম্বার পদে নির্বাচন করায় আমি শেখ মো: আবিদ হোসেন বাবুলের পÿÿ নির্বাচন না করিয়া হাজী মো: সালাহ উদ্দিন সরকারের পÿÿ চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনে সহযোগিতা করি।সুতুরাং আমার ছোট ভাই বিবাদী মো: মোসলেহ উদ্দিনের পÿÿ নির্বাচনে কোন রকম সহযোগিতা করা আমার পÿÿ সম্ভব হয় নাই। যাহার প্রেÿÿতে বিবাদী আমার প্রতি ÿÿপ্ত হইয়া উঠে এবং বিভিন্নভাবে আমার সহিত শত্রম্নতা সাধন করিয়া আসিতেছে। তাহারই ধারাবাহিকতায় বিবাদী মো: মোসলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া বাদী হইয়া জয়দেবপুর থানায় আমার বিরম্নদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করে। যাহার প্রেÿÿতে হোতাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির এস.আই মো: রেজাউল সাহেব বিগত ১২/০৬/২০১৩ইং তারিখে অভিযোগের বিষয়টি তদমত্ম করার লÿÿ্য আমার বাড়ীতে আসেন এবং ঘটনাটি তদমত্ম করে। তদমেত্ম অভিযোগের বিষয়টি বাদী প্রমাণ করিতে ব্যর্থ হন। বিবাদীর ছেলে মো: মোক্তার হোসেন আমাকে জানায় যে, সে ইতি মধ্যে উক্ত অভিযোগটি তাহার পিতাকে ম্যানেজ করিয়া প্রত্যাহার করিয়া নিবে। প্রকৃত পÿÿ বিবাদীর ছেলে নিজে টাকা পয়সা দিয়া তাহার পিতাকে উক্ত অভিযোগ দিতে বিভিন্নভাবে প্ররোচনা দেয়। যাহা কোন অবস্থাতেই কাহারো কাম্য হইতে পারে না। বিগত ১৬/০৬/২০১৩ইং তারিখে বিবাদী মো: মোসলেহ উদ্দিন আমার দোকানের মিস্ত্রীকে অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করে এবং আমার জমিতে কোন কাজ কর্ম করিতে নিষেধ করে। এমনিভাবে বিবাদীগণ আমাদেরকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে হয়রানী করিয়া আসিতেছে। রাতে অস্ত্রসস্ত্র নিয়া আমাকে হত্যা করিবার জন্য সন্ত্রাসী শ্রেণীর লোক নিয়া ঘুরাফেরা করে। আমাদেরকে হত্যা করিয়া লাশ গুম করিয়া এবং মিথ্যা মামলা মোকদ্দমা দিয়া জেলের ভাত খাওয়াইবে বলিয়া হুমকি দিতেছে। যাহার প্রেÿÿতে আমরা পরিবারের সকল সদস্যগণ চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগিতেছি। এমতবস্থায় বিষয়টি সরেজমিনে তদমেত্মর মাধ্যমে এবং আমাদের জমি জমা মাপ জোক করিয়া স্বাÿী সাবুদ নিয়া সুবিচার করার জন্য আবেদন করিতেছি।

 

            অতএব, মহোদয় সমীপে আমার আবেদন এই যে, সরেজমিনে তদমেত্মর মাধ্যমে এবং আমাদের জমি জমা মাপ জোক করিয়া স্বাÿী সাবুদ নিয়া সুবিচার করিতে আজ্ঞা হয়।

বিনীত নিবেদক

                                                                                                                    

 

তারিখঃ                                                                                                   (আব্দুল হালিম)

বরাবর

          চেয়ারম্যান,

            গ্রাম আদালত,

            ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ,

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর,

গাজীপুর।       

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

মো: সাহাব উদ্দিন,                     

পিতা- মৃত. মাহাম্মদ আলী,

গ্রাম: ভবানীপুর, পো: ভবানীপুর,

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

১। মো: মোসলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া

    পিতা- মৃত. সুরম্নজ আলী,

২। মোক্তার হোসেন,

    পিতা- মো: মোসলেহ উদ্দিন,

গ্রাম: ভবানীপুর, পো: ভবানীপুর,

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

জনাব,

            যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিমণ স্বাÿরকারী এই মর্মে সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন করিতেছি যে,  আমি একজন সাধারন মানুষ। আমি কয়েক কÿ বিশিষ্ট বাড়ী তৈয়ার করিয়া ভাড়া দিয়া তাহার আয় থেকে আমি স্ত্রী, পুত্র, কন্যা নিয়া কোন রকমে জীবন যাপন করিয়া আসিতেছি। আমি বিবাদীর ভগ্নিপতি।  বিবাদী একজন হারমাইদ, অত্যাচারী, উশৃঙ্খল প্রকৃতির লোক, আইনের ধার ধারে না, অন্যের জমি জমা জবর দখল করা তাহার নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার। পÿামত্মরে আমি নিজে একজন সহজ সরল, জনবলহীন নিরীহ ও আইন মান্যকারী লোক বটে। বিবাদী কয়েকবার আমাকে বিভিন্নভাবে মারধোর ও নির্যাতন করিয়াছে। বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে শেখ মো: আবিদ হোসেন বাবুল আমাদের সমাজের একজন সদস্য হিসাবে আমাদের কাছে নির্বাচনে অংশগ্রহনের জন্য মতামত চায়। সমাজের লোক হিসাবে এবং একজন যোগ্য প্রার্থী হিসাবে আমরা সমাজের সকল লোকে শেখ মো: আবিদ হোসেন বাবুলকে নির্বাচন করার জন্য মতামত দেই। পাশাপাশি বিবাদী মো: মোসলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া মেম্বার পদে নির্বাচনে অংশ নেন। তাহার মার্কা ছিল আপেল। বিবাদী মো: মোসলেহ উদ্দিন হঠাৎ করিয়া নির্বাচন করার ঘোষণা দেয়। সুতুরাং আমার পÿÿ বিবাদী মো: মোসলেহ উদ্দিনের নির্বাচনে কোন রকম সহযোগিতা করা সম্ভব হয় নাই। যাহার প্রেÿÿতে বিবাদী আমার প্রতি ÿÿপ্ত হইয়া উঠে এবং বিভিন্নভাবে আমার সহিত শত্রম্নতা সাধন করিয়া আসিতেছে। তাহারই ধারাবাহিকতায় বিবাদী মো: মোসলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া বাদী হইয়া জয়দেবপুর থানায় আমার বিরম্নদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করে। যাহার প্রেÿÿতে হোতাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির এস.আই মো: রেজাউল সাহেব বিগত ১২/০৬/২০১৩ইং তারিখে অভিযোগের বিষয়টি তদমত্ম করার লÿÿ্য আমার বাড়ীতে আসেন এবং ঘটনাটি তদমত্ম করে। তদমেত্ম অভিযোগের বিষয়টি বাদী প্রমাণ করিতে ব্যর্থ হন। বিবাদীর ছেলে মো: মোক্তার হোসেন আমাকে জানায় যে, সে ইতি মধ্যে উক্ত অভিযোগটি তাহার পিতাকে ম্যানেজ করিয়া প্রত্যাহার করিয়া নিবে। প্রকৃত পÿÿ বিবাদীর ছেলে নিজে টাকা পয়সা দিয়া তাহার পিতাকে উক্ত অভিযোগ দিতে বিভিন্নভাবে প্ররোচনা দেয়। যাহা কোন অবস্থাতেই কাহারো কাম্য হইতে পারে না। বিবাদী আমার ভাড়াটিয়ার একটি মোবাইল নিয়া যায়। আমি মোবাইল আনিতে গেলে আমাকে আটকাইয়া সারারাত বিভিন্নভাবে নির্যাতন করিয়া ৫,০০০/- (পাঁচ হাজার) টাকা জরিমানা নেয় এবং পরবর্তীতে আমার ঘর থেকে একটি টিভি নিয়া যায়। আমার ছেলে মনিরকে আ: মালেক ও আ: রহমান সাহেবের সম্মুখে মারধোর করে এবং বিভিন্ন সময়ে আমার স্ত্রীকেও মারধোর করে। আমাকে ১০,০০০/- (দশ হাজার ) টাকা নিয়া কিছু জমি রেজিষ্ট্রি করিয়া দিতে বলে নতুবা বিপদ হইবে বলিয়া হুমকি দেয়। এমনিভাবে বিবাদীগণ আমাদেরকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে হয়রানী করিয়া আসিতেছে। আমাদেরকে হত্যা করিয়া লাশ গুম করিয়া এবং মিথ্যা মামলা মোকদ্দমা দিয়া জেলের ভাত খাওয়াইবে বলিয়া হুমকি দিতেছে। যাহার প্রেÿÿতে আমরা পরিবারের সকল সদস্যগণ চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগিতেছি। এমতবস্থায় অভিযোগের বিষয়টি সরেজমিনে তদমেত্মর মাধ্যমে স্বাÿী সাবুদ নিয়া সুবিচার করার জন্য আবেদন করিতেছি।

 

            অতএব, মহোদয় সমীপে আমার আবেদন এই যে, উপরোক্ত বিষয়াদি সদয় বিবেচনা স্বাপেÿÿ অভিযোগের বিষয়টি সরেজমিনে তদমেত্মর মাধ্যমে স্বাÿী সাবুদ নিয়া সুবিচার করিতে আজ্ঞা হয়।

 

বিনীত নিবেদক

                                                                                                                    

 

তারিখঃ                                                                                                               (মো: সাহাব উদ্দিন)

 

 


বরাবর

          চেয়ারম্যান,

            গ্রাম আদালত,

            ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ,

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর,

গাজীপুর।       

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

আবুল কাশেম,                         

পিতা- মৃত. রম্নসত্মম আলী,

গ্রাম: ভবানীপুর, পো: ভবানীপুর,

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

১। মো: মোসলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া

    পিতা- মৃত. সুরম্নজ আলী,

২। মোক্তার হোসেন,

    পিতা- মো: মোসলেহ উদ্দিন,

গ্রাম: ভবানীপুর, পো: ভবানীপুর,

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

জনাব,

            যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিমণ স্বাÿরকারী এই মর্মে সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন করিতেছি যে,  আমি একজন সাধারন চাকুরীজীবী মানুষ। এই চাকুরীর বেতনের টাকা দিয়া আমি স্ত্রী, পুত্র, কন্যা নিয়া কোন রকমে জীবন যাপন করিয়া আসিতেছি। বিবাদী আমার আত্মীয়। সে দীর্ঘ দিন যাবত নানা বিষয় নিয়া আমার সহিত শত্রম্নতা সাধন করিয়া আসিতেছে। বেশ কিছু দিন পূর্বে ১নং বিবাদী মো: মোসলেহ উদ্দিন আমাকে তার বাড়ীতে ডাকিয়া নিয়া অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করে এবং আমাকে এলোপাথারি ভাবে মারপিট করে। সে আমার শাশুড়ীকেও মারপিট করে। বিবাদীগণ একজন হারমাইদ, অত্যাচারী, উশৃঙ্খল প্রকৃতির লোক, আইনের ধার ধারে না, অন্যের জমি জমা জবর দখল করা তাহার নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার। পÿামত্মরে আমি নিজে একজন সহজ সরল, জনবলহীন নিরীহ ও আইন মান্যকারী লোক বটে। বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে শেখ মো: আবিদ হোসেন বাবুল আমাদের সমাজের একজন সদস্য হিসাবে আমাদের কাছে নির্বাচনে অংশগ্রহনের জন্য মতামত চায়। সমাজের লোক হিসাবে এবং একজন যোগ্য প্রার্থী হিসাবে আমরা সমাজের সকল লোকে শেখ মো: আবিদ হোসেন বাবুলকে নির্বাচন করার জন্য মতামত দেই। পাশাপাশি বিবাদী মো: মোসলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া মেম্বার পদে নির্বাচনে অংশ নেন। তাহার মার্কা ছিল আপেল। বিবাদী মো: মোসলেহ উদ্দিন হঠাৎ করিয়া নির্বাচন করার ঘোষণা দেয়। সুতুরাং আমার পÿÿ বিবাদী মো: মোসলেহ উদ্দিনের নির্বাচনে কোন রকম সহযোগিতা করা সম্ভব হয় নাই। যাহার প্রেÿÿতে বিবাদী আমার প্রতি ÿÿপ্ত হইয়া উঠে এবং বিভিন্নভাবে আমার সহিত শত্রম্নতা সাধন করিয়া আসিতেছে। তাহারই ধারাবাহিকতায় বিবাদী মো: মোসলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া বাদী হইয়া জয়দেবপুর থানায় আমার বিরম্নদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করে। যাহার প্রেÿÿতে হোতাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির এস.আই মো: রেজাউল সাহেব বিগত ১২/০৬/২০১৩ইং তারিখে অভিযোগের বিষয়টি তদমত্ম করার লÿÿ্য আমার বাড়ীতে আসেন এবং ঘটনাটি তদমত্ম করে। তদমেত্ম অভিযোগের বিষয়টি বাদী প্রমাণ করিতে ব্যর্থ হন। বিবাদীর ছেলে মো: মোক্তার হোসেন আমাকে জানায় যে, সে ইতি মধ্যে উক্ত অভিযোগটি তাহার পিতাকে ম্যানেজ করিয়া প্রত্যাহার করিয়া নিবে। প্রকৃত পÿÿ বিবাদীর ছেলে নিজে টাকা পয়সা দিয়া তাহার পিতাকে উক্ত অভিযোগ দিতে বিভিন্নভাবে প্ররোচনা দেয়। যাহা কোন অবস্থাতেই কাহারো কাম্য হইতে পারে না। এমনিভাবে বিবাদীগণ আমাদেরকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে হয়রানী করিয়া আসিতেছে। আমাদেরকে হত্যা করিয়া লাশ গুম করিয়া এবং মিথ্যা মামলা মোকদ্দমা দিয়া জেলের ভাত খাওয়াইবে বলিয়া হুমকি দিতেছে। যাহার প্রেÿÿতে আমরা পরিবারের সকল সদস্যগণ চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগিতেছি। এমতবস্থায় অভিযোগের বিষয়টি সরেজমিনে তদমেত্মর মাধ্যমে স্বাÿী সাবুদ নিয়া সুবিচার করার জন্য আবেদন করিতেছি।

 

            অতএব, মহোদয় সমীপে আমার আবেদন এই যে, উপরোক্ত বিষয়াদি সদয় বিবেচনা স্বাপেÿÿ অভিযোগের বিষয়টি সরেজমিনে তদমেত্মর মাধ্যমে স্বাÿী সাবুদ নিয়া সুবিচার করিতে আজ্ঞা হয়।

 

বিনীত নিবেদক

                                                                                                                    

 

তারিখঃ                                                                                                              (আবুল কাশেম)

বরাবর

        চেয়ারম্যান সাহেব

        গ্রাম আদালত

        ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ

        উপজেলা: গাজীপুর সদর

        জেলা: গাজীপুর       

 

বিষয়: ন্যায়বিচার চাহিয়া আবেদন

 

              বাদী                                            বিবাদী

 

 মোসা:ফাতেমা                                         মো:দিলু

 স্বামী: জামাল উদ্দিন                                   পিতা:আ: রাজ্জাক

 গ্রাম: লুটিয়ারচালা                                     গ্রাম: লুটিয়ারচালা          

 উপজেলা: গাজীপুর সদর                                   উপজেলা: গাজীপুর সদর

 জেলা: গাজীপুর                                             জেলা: গাজীপুর

 

জনাব,

        যথা বিহীত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে আমি বাদী পÿ এক জন সহজ সরল শামিত্ম প্রীয় নারী । আমার দেবর দিলু দীর্ঘ দিন যাবত আমাদের সাথে

জমি সংক্রামত্ম বিষয় নিয়ে ঝগড়া বিবাদ করে আসছে । আমার জমিতে ছাগল বেধে ছিলাম এই জন্য আমার দেবর আমার সাথে খারাপ আচরন করেন এবং আমার অসুস্থ স্বামীকে  ঘরে এসে এলোপাথারী মারপিট করেছেন । নিরম্নপায় হইয়া আপনার গ্রাম আদালতে আশ্রয় গ্রহন করিলাম।

 

          অতত্রব,হুজুরের সমীপে আমার আকুল আবেদন উপরম্নক্ত বিবাদী পÿকে তলব করিয়া ন্যায় বিচার করিতে হুজুরের মর্জি হয়     

 

                                                                 নিবেদীকা

 

 

 

 

 

 

 

 

বরাবর

          চেয়ারম্যান,

            গ্রাম আদালত,

            ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ,

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর,

গাজীপুর।       

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

আঃ আজিজ আকন্দ,                 

পিতা- মৃত. মোসলে উদ্দিন আকন্দ,

গ্রাম: সিংড়াতলী, পো: ভবানীপুর,

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

আঃ শহিদ আকন্দ,

পিতা- আঃ আজিজ আকন্দ,

গ্রাম: সিংড়াতলী, পো: ভবানীপুর,

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

জনাব,

            যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিমণ স্বাÿরকারী এই মর্মে সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন করিতেছি যে,  আমি একজন খেটে খাওয়া রিক্সা চালক। আমি রিক্সা চালিয়ে কোন রকমে জীবন যাপন করিয়া আসিতেছি। কিন্তু বিবাদী আমার ছেলে আমার সাথে সব সময় খারাপ আচরন করেন। সে দীর্ঘ দিন যাবত নানা বিষয় নিয়া আমার সহিত ঝগড়া করিয়া আসিতেছে। বেশ কিছু দিন পূর্বে  বিবাদী আমার ছেলে মো: শহিদ আকন্দ আমাকে তার গালি গালাজ করে এবং আমাকে এলোপাথারি ভাবে মারপিট করে এবং এই বলে হুমকি দেয় যে, আমাকে মেরে ফেলবে, আমি জীবিত না থাকলে আমার জমি জমা (বসতবাড়ী) বিক্রয় করতে পারবে । তাই আমাকে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে বিবাদী তার স্ত্রীসহ আমাকে বিভিন্ন সময়ে এলোপারি মারপিটফেলার উদ্দেশ্যে হুমকি দামকি বিভিন্নভাবে অত্যাচার করে আসছে। আরো এই বলে হুমকি দেয় যে তাহাকে এ বিষয়ে কারো কাছে বিচার দিলে আমাকে মেরে ফেলবে। তাহার নাকি অনেক ÿমতাবান লোক আছে আমি আইন আদালতে গিয়েও কোন বিচার করতে পারবো না। ছেলেকে বিবাহ করানো পর থেকে আজ প্রায় দশ বৎসর যাবৎ অত্যাচার করে আসছে। বিবাদীগণ একজন হারমাইদ, অত্যাচারী, উশৃঙ্খল প্রকৃতির লোক। পÿামত্মরে আমি নিজে একজন সহজ সরল, জনবলহীন নিরীহ ও আইন মান্যকারী খেটে খাওয়া লোক বটে। এমতবস্থায় অভিযোগের বিষয়টি সরেজমিনে তদমেত্মর মাধ্যমে স্বাÿী সাবুদ নিয়া সুবিচার করার জন্য আবেদন করিতেছি।

 

            অতএব, মহোদয় সমীপে আমার আবেদন এই যে, উপরোক্ত বিষয়াদি সদয় বিবেচনা স্বাপেÿÿ অভিযোগের বিষয়টি সরেজমিনে তদমেত্মর মাধ্যমে স্বাÿী সাবুদ নিয়া সুবিচার করিতে আজ্ঞা হয়।

 

বিনীত নিবেদক

                                                                                                                    

 

তারিখঃ                                                                                                              (আবুল কাশেম)

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

বরাবর

          চেয়ারম্যান,

            গ্রাম আদালত,        

            ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ,

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর,

গাজীপুর।       

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

মো: আবু সাইদ

পিতা:মৃত. আ: রাজ্জাক

গ্রাম: ভবানীপুর, পো: ভবানীপুর,

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

১। মো: আতিকুর রহমান

 পিতা: মো: আবু সাইদ

 গ্রাম:ভবানীপুর, পো: ভবানীপুর,

 উপজেলা: গাজীপুর সদর,

 জেলা: গাজীপুর।

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

জনাব,

        যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিমণ স্বাক্ষরকারী , মো: আবু সাইদ, ভাওয়ালগড় ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা । বিবাদী আমার ছেলে আতিকুর রহমান দীর্ঘ দিন যাবত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আমার সাথে ঝগড়া বিবাদ করে আসছে। গত ১৯-০৭-২০১৩ তারিখে আমার বাড়িতে রান্নার বিষয় নিয়ে আমার ছেলে  আমার স্ত্রী এবং আমার সাথে ঝগড়া করে । সে আমাদেরকে অকথ্য ভাষায় ভাষায় গালাগালিজ করে। আমি এর প্রতিবাদ করায় বিবিদী আতিকুর রহমান আমাকে এলোপাথারী ভাবে মারপিট করে। তাই আমার ছেলের উপযুক্ত বিচারের আশায় আপনার গ্রাম আদালতে হাজির হয়েছি।

 

            অতএব, মহোদয় সমীপে আমার আবেদন এই যে, উপরোক্ত বিষয়াদি সদয় বিবেচনা স্বাপেক্ষে অভিযোগের বিষয়টি সরেজমিনে তদমেত্মর মাধ্যমে  স্বাক্ষী সাবুদ নিয়া সুবিচার করিতে আপনার সু- আজ্ঞা হয়।

 

 

বিনীত নিবেদক

                                                                                                                    

 

তারিখঃ ২০-০৭-২০১৩                                                                                        মো: আবু সাইদ 

                                                                                                      মোবাইল নং-০১৭১৮০১০০১৭      

 

 

 

 

বরাবর

          চেয়ারম্যান,

            গ্রাম আদালত,        

            ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ,

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর,

গাজীপুর।       

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

মো: সাইফল ইসলাম

পিতা: ফজলুল হক কাজী

গ্রাম: ভবানীপুর, পো: ভবানীপুর,

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

১। মো: ফজলুল হক

 পিতা:

 গ্রাম:ভবানীপুর, পো: ভবানীপুর,

 উপজেলা: গাজীপুর সদর,

 জেলা: গাজীপুর।

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

জনাব,

     যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিমণ স্বাক্ষরকারী , মো: সাইফুলইসলাম,ভাওয়ালগড় ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের অস্থায়ী বাসিন্দা । বিবাদী  মো: ফজলুল হক

 গত ১৯-০৭-২০১৩ তারিখে আমার বাড়িতে রান্নার বিষয় নিয়ে আমার ছেলে  আমার স্ত্রী এবং আমার সাথে ঝগড়া করে । সে আমাদেরকে অকথ্য ভাষায় ভাষায় গালাগালিজ করে। আমি এর প্রতিবাদ করায় বিবিদী আতিকুর রহমান আমাকে এলোপাথারী ভাবে মারপিট করে। তাই আমার ছেলের উপযুক্ত বিচারের আশায় আপনার গ্রাম আদালতে হাজির হয়েছি।

 

            অতএব, মহোদয় সমীপে আমার আবেদন এই যে, উপরোক্ত বিষয়াদি সদয় বিবেচনা স্বাপেক্ষে অভিযোগের বিষয়টি সরেজমিনে তদমেত্মর মাধ্যমে  স্বাক্ষী সাবুদ নিয়া সুবিচার করিতে আপনার সু- আজ্ঞা হয়।

 

 

বিনীত নিবেদক

                                                                                                                    

 

তারিখঃ ২০-০৭-২০১৩                                                                                        মো: আবু সাইদ 

                                                                                                      মোবাইল নং-০১৭১৮০১০০১৭

 

 

 

 

 

 বরাবর

          চেয়ারম্যান

            গ্রাম আদালত         

            ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর

গাজীপুর।       

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

মো: আল-আমিন

পিতা: মো: মজিবর রহমান

গ্রাম: বেগমপুর ,পো: ভবানীপুর           

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

১। মো: কবির হোসেন

 পিতা: অজ্ঞাত

 গ্রাম: বেগমপুর ,পো: ভবানীপুর

 উপজেলা: গাজীপুর সদর,

 জেলা: গাজীপুর।

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

জনাব,

        যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিমণ স্বাক্ষরকারী , মো: আল-আমিন, ভাওয়ালগড়  উনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা । বিবাদী মো: কবির হোসেন দীর্ঘ দিন যাবত আমার সাথে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ঝগড়া- বিবাদ করে আসছে। আমার ছোট ভাই কবির হোসেনের বাড়ীতে গেলে তাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালিজ করে এবং মারধর করেন। আমি কবির হোসেনকে জিজ্ঞাস করতে গেলে  সে আমাকে এবং আমার বাবাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালিজ করে এবং আমাদেরকে বিভিন্ন প্রশাসনিক ভয় দেখায়। সে আমাদেরকে রাম দাঁ দিয়ে দৌওরায়। এবং আমাদেরকে মেরে ফেলার হুমকি দেয়।  তাই আমি নিরম্নপায় হইয়া আপনার গ্রাম আদালতে হাজির হইলাম।                                                                                                                                                                      

 

            অতএব, মহোদয় সমীপে আমার আবেদন এই যে, উপরোক্ত বিষয়াদি সদয় বিবেচনা স্বাপেক্ষে সরেজমিনে তদমেত্মর মাধ্যমে  সুবিচার করিতে আপনার সু- আজ্ঞা হয়।

 

 

                                                                                         নিবেদক 

 

তারিখঃ ২২-৭-২০১৩                                                                                 মো: আল-আমিন

                                                                                       মোবাইলনং-০১৯২০৯১৩৫০৭        

 

 

বরাবর

          চেয়ারম্যান

            গ্রাম আদালত         

            ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর

গাজীপুর।       

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

মোছা: শাহানাজ বেগম

স্বামী: আব্দুর রাজ্জাক,

গ্রাম ও পো: ভবানীপুর           

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

১। মো: আবু সাইদ খান

 পিতা: আফাজ খান

২।  আব্দুল হালিম,

পিতা- অজ্ঞাত

 গ্রাম ও  পো: ভবানীপুর

 উপজেলা: গাজীপুর সদর,

 জেলা: গাজীপুর।

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

জনাব,

        যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিমণ স্বাক্ষরকারী , শাহানাজ বেগম ভাওয়ালগড়  উনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা । বিবাদী (১) মো: আবু সাইদ ও (২)। আব্দুল হালিম দীর্ঘ দিন যাবত আমার সাথে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ঝগড়া- বিবাদ করে আসছে। আমার নালিশি সম্পত্তি ৮.৩/৪ (পৌনে নয়) শতাংশ জমি বিগত ১৬-১০-২০০৬ইং তারিখ হতে ভোগ দখল নিয়ত থাকিয়া ও বৃÿময় রোপন করিয়া আসিতেছি। উক্ত বিবাদীগণ গত ২১-০৭-২০১৩ ইং তারিখে আমার জমিতে জোর পূর্বক ঘর নিমার্ণ করিতেছে। সেখানে আমি এবং আমার স্বামী বাধাঁ প্রদান করিলে তাহারা আমাদেরকে অকথ্য ভাষায় গালাগালিজ করে এবং আমাদের মারদোরকরে। বিবাদী আবু সাইদ আমাকে এ বলে হুমকি দেয় যে, আমাকে সামনে পেলে জবাই করে লাশ গুম করে ফেলবে। ২নং বিবাদী আমার দখলীয় জমি থেকে জোর পূর্বক একটি ৪০০০-৫০০০ টাকা মূল্যের কাঁঠাল গাছ কেটে নিয়ে যায়। তাই আমার দখলীয় জমি ও জান মালের নিরাপত্তার জন্য আপনার গ্রাম আদালতে হাজির হয়েছি।

            অতএব, মহোদয় সমীপে আমার আবেদন এই যে, উপরোক্ত বিষয়াদি সদয় বিবেচনা স্বাপেক্ষে সরেজমিনে তদমেত্মর মাধ্যমে ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখিয়া সুবিচার করিতে আপনার সু- আজ্ঞা হয়।

 

                                                                                         নিবেদক 

 

তারিখঃ ২২-৭-২০১৩                                                                                 মোছা: শাহানাজ বেগম

                                                                                       মোবাইলনং-০১৯২০-৮৬৭৪৩১ 

বরাবর

          চেয়ারম্যান

            গ্রাম আদালত         

            ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর

গাজীপুর।       

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

মোছা: আনোয়ারা বেগম

স্বামী: মো: ফজলুল হক,

গ্রাম: বানিয়ারচালা, পো: ভবানীপুর           

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

১। মো: জিয়াউর রহমান, ২। সোহেল রানা,

৩। বকুল মিয়া, সর্ব পিতা- জামাল উদ্দিন,

৪। জামাল উদ্দিন, পিতা- হাবিবুর রহমান,

সর্ব সাং- বানিয়ারচালা, পো: ভবানীপুর,

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

 

বিষয়: পাওনা টাকা আদায় প্রসঙ্গে।

 

জনাব,

        যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে,  ১,২,৩ নং বিবাদীর মাতা ও ৪নং বিবাদীর স্রী হালিমা খাতুন ১নং বিবাদীকে সাথে নিয়ে গত ০১-০২-২০০৯ ইং তারিখে লিখিত ষ্ট্যম্পের মাধ্যমে ২,০০,০০০(দুই লÿ) টাকা হাওলাদ নেয়। উক্ত হালিমা বেগম টাকা নেওয়ার সময় তার পুত্র ও স্বামীর ব্যবসার কথা বলে টাকা নেয়। কিন্তু পরবর্তীতে উক্ত মহিলা মৃত্যু বরণ করিলে তার ওয়ারিশান বিবাদীগণ উক্ত টাকা নিয়ে তালবাহানা করছে।

 

এমতাবস্থায় আমার কাগজপত্র দেখে স্বাÿ্য প্রমাণ গ্রহণ স্বাপেÿÿ আমার পাওনা টাকা আদায়ের ব্যবস্থা গ্রহণে জনাবে সু-আজ্ঞা হয়।

 

                                                                                         নিবেদক 

 

তারিখঃ ১৪-৬-২০১৩                                                                                 আনোয়ারা বেগম

                                                                                                            বানিয়ারচালা, গাজীপুর সদর,

                                                                                                            গাজীপুর।

 

  

                                                                                    

 

বরাবর

          চেয়ারম্যান

            গ্রাম আদালত           

            ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর

গাজীপুর।       

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

মোছা: মমতাজ বেগম

পিতা: মৃত মোহাম্মদ আলী

গ্রাম: শিরিরচালা, পো: ভবানীপুর           

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

মো: মুনতাজ উদ্দিন,

পিতা: সাহা মিস্ত্রি

গ্রাম: শিরিরচালা, পো: ভবানীপুর           

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

জনাব,

        যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে,  আমি নিমণ স্বাÿরকারী একজন গরীব অসহায় নারী। আমার বসতবাড়ী ছিল গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার সিডস্টোরে। আমার মা মৃত্যুর পর আমার বাবা বিগত ২০০৩/২০০৪ইং সনে বাড়িভিটা বিক্রয় করে শিরিরচালা গ্রামে ৫ গন্ডা জমি ক্রয় করে বসত বাড়ী নিমার্ণ করে। শিরিরচালা গ্রামে বাড়ী করার সময় বিবাদী আমার বাবার কাছ থেকে ৫০,০০০/-(পঞ্চাশ হাজার) টাকা মাসিক লাভে নেয়। শিরিরচালা গ্রামে আমাদের আমাদের আপনজন বলতে কেউ ছিল না। আমার অসহায় বৃদ্ধ বাবা বিবাদী মো: মুনতাজ উদ্দিনকে বলেছিল আমার জন্য একটি চাকুরি ব্যবস্থা করে দিতে। বিবাদী ছলচাতুরি করে আমার কাছ থেকে চাকুরির কথা বলে আমার ছবি ও ষ্ট্যাম্পের স্বাÿর নেয়। তার কিছু দিন পরে বিবাদী ষ্ট্যাম্প দেখিয়ে আমার পিতা কে বলে সে আমাকে বিয়ে করেছে এবং বলে যে, এই বিবাহের ব্যাপারে কোন ঝামেলা করলে সে আমার টিরে ঘরের টিন কেটে আমার ঘরে ঢুকে আমার আমার মান সম্মান নষ্ট করবে এবং অন্য কোথাও আমাকে বিবাহ বসতে দিবেনা। বিবাদীর ১ম স্ত্রীও আমাকে বলে যে, আমরা দুই বোন মিলে মিশে থাকবো। তাই আমার অসহায় বাবা এ বিবাহ মেনে নেয় এবং বিবাদী/স্বামীর কাছে পূর্বে পাওনা টাকাও আর ফেরৎ নেয়া হয়নি। বিবাহের পর আমি আমার বাবার বাড়ীতেই থাকি। বিবাহের পর ৪ বছর পর্যমত্ম চাকুরি করে আমার স্বামীকে চাকুরির সমসত্ম টাকা তুলে দিয়েছি, সে আমার কোন বরণ পোষণ করেনি। বিবাহের ৪ বছর পর আমার গর্ভে সমত্মান জন্ম নেয়। গর্ভে সমত্মান আসার পর বিবাদী আমারকে বলে আমার গর্ভের সমত্মান নষ্ট করে ফেলার জন্য কিন্তু আমি এতে রাজী হয়নি। আমার গর্ভে সমত্মান আসার পর আমি আর চাকুরি করতে পারিনি। বিবাদীর প্রসত্মাবে রাজি না হওয়ায় সে আমার বাড়ীতেও আসেনা এবং ভাত কাপড় দেয় না। আমি অসুস্থ্য অবস্থায় মানুষের বাড়ী থেকে চেয়ে, ধার দেনা করে, খেয়ে না খেয়ে, ছেড়া কাপড় পরে অসহায়ের মতো ঘুরে আমার জীবিকা নির্বাহ করেছি। আমার এ অসহায় অবস্থায় আমার বিবাদী/স্বামী আমাকে কোন সাহায্য করেনি এবং সে বলে এটা আমার শাসিত্ম কেন আমি গর্ভের সমত্মান নষ্ট করিনি। এতো কিছু পরও আমার সমত্মানের বয়স ৫ বছর অতিক্রামত্ম হলে আমি সংসার করতে চেয়ে ছিলাম কিন্তু সে এখন লোক সমাজে বলে বেড়ায় যে, সে আমাকে আরো এক বছর আগে আমাছে তালাক দিয়েছে এবং আমার সমত্মান কে অস্বীকার করছে। বিবাদী/আমার স্বামী অন্য এক মহিলার সাথে অবৈধ্যভাবে মেলামেশা করছে। সেই মহিলার প্ররোচনা সে আমার সাথে ও আমার সমত্মানের সাথে খারাপ ব্যবহার করে এবং ঐ মহিলার সাথে বলে বেড়ায় যে সে আমাকে তালাক দিয়েছে। আমাকে স্ত্রী হিসাবে অধিকার, আমার সমত্মানের অধিকার এবং আমার বাবার পাওনা টাকা ফিরিয়ে দেয়ার লÿÿ্য আপনার গ্রাম আদালতে সুবিচারের আশায় হাজির হয়েছি।

 

অতএব হুজুর সমীপে আমার আকুল প্রার্থণা যে, আমার প্রয়োজনীয় স্বাÿ্য প্রমাণ গ্রহণ স্বাপেÿÿ অসহায় নারী হিসাবে ন্যায় বিচার করতে করতে মহোদয়ের সু-আজ্ঞা হয়।

 

 

 

                                                                                                    নিবেদক 

 

 

তারিখঃ ১৯-৮-২০১৩                                                                                   মোছা: মমতাজ বেগম

মোবাইল:০১৯৮৭০৯৫১২৯

                                                                                                           

 

 

 


বরাবর

          চেয়ারম্যান সাহেব,

            গ্রাম আদালত,

            ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর

গাজীপুর।       

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

১। মো: নুরম্নল ইসলাম (৭৫),

    স্বামী: মৃত আহাম্মদ আলী,

২। মোছা: কুলসুম

    স্বামী: নুরম্নল ইসলাম

    গ্রাম: দরগারচালা, পো: ভবানীপুর           

    উপজেলা: গাজীপুর সদর,

    জেলা: গাজীপুর।

১। মোছা: জোসনা, স্বামী: দুলাল,

২। মো: সবুজ, পিতা: দুলাল,

    গ্রাম: দরগারচালা,

৩। দেলোয়ার, পিতা: নুর মুহাম্মদ,

    বানিয়ারচালা, সর্ব- পো: ভবানীপুর,   

    উপজেলা: গাজীপুর সদর,

    জেলা: গাজীপুর।

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

জনাব,

        যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে,  আমি নিমণ স্বাÿরকারী মো: নুরম্নল ইসলাম (গং) একজন গরীব অসহায় খেটে খাওয়া দিন মজুর। আজ দু:খের সাথে লাজ-লজ্জা বির্সজন দিয়ে নিজের রক্ত তথা আপন সত্ত্বার বিপÿÿ বলতে হচ্ছে। পিতা হয়ে সমত্মানের বিপÿÿ বাধ্য হয়ে আমার বার্ধক্য জীবনের শেষ প্রামেত্ম এসে আপনার নিকট বিচার চাইতে প্রার্থনা করছি। ১নং বিবাদী মোছা: জোসনা আমার বড় মেয়ে, ২নং বিবাদী মো: সবুজ আমার নাতি এবং দেলোয়ার মেয়ের জামাই। আমার বড় মেয়ে জোসনা উচ্ছৃঙ্খল প্রকৃতির এবং অনেক দিন যাবত তার চলাফেরা সন্দেহজনক। ১নং বিবাদী জোসনা সে আমার বাড়ীতে থাকে এবং আমার বাড়ীতে থেকে অবৈধ্য ব্যবসা করে। আমি তার অবৈধ্য ব্যবসায় বাধা দিলে সে আমার সাথে দীর্ঘ দিন যাবৎ বিনা কারনে ঝগড়া বিবাধ করে আসছে। বিগত ১৭-১২-২০১৩ইং তারিখে সকাল প্রায় ৬ টার সময় ঘুম থেকে উঠে ১ নং বিবাদী ঘুম থেকে উঠেই আমার সাথে অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করতে থাকে এবং বাড়ি ভিটা তার নিজের দাবী করে আমাকে বাড়ি থেকে বের হয়ে যেতে বলে। ঐ সময় আমি আমার ঘরে শুয়ে ছিলাম তার কথা বিনা বাক্যে শুনতে ছিলাম। এক পর্যায় ১নং বিবাদী ও ২নং বিবাদী আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে আমার ঘরের দরজায় দা দিয়ে কুপাতে থাকে। আমি তাদের কার্যাকলাপ দেখে ঘরের দরজা খুলার সাথে সাথে ২নং বিবাদী কাঠের খাপ দিয়ে আমার মাথায় ও শরীরের এল্যোপাথারি আঘাত করে এবং সাথে সাথে মাটিতে লুটিয়ে পরি। ২নং বাদী আমার স্ত্রী তাদের এ কার্যকলাপ দেখে আমাকে উদ্ধার করতে আসলে তাকে ১নং বিবাদী ও ৩নং বিবাদী মিলে তাহার মাথায় ও শরীরে বিভিন্ন স্থানে এল্যোপাথারিভাবে মারতে থাকে। বিবাদীদের মারের আঘাতে আমার স্ত্রী মাথা ফেলে রক্তাক্ত হয় জখম হয় এবং শরীরের বিভিন্ন রক্তাত ও জখম হয়। আমাদের আর্ত চিৎকারে আশে পাশের  লোক জন এসে আমাদের উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করে । বিবাদীদের আঘাতে আমার আমার মাথায় ৫টি সেলাই করা হয় এবং আমার ডান হাতের কব্জি ভেঙ্গে যায় এবং ২নং বাদী আমার স্ত্রীর মাথায় ১২টি সেলাই করা হয় ও তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে নির্মম আঘাতে হাটা চলাফেরা করতে পারছে না। তাই আপনার গ্রাম আদালতে কাছে প্রার্থনা যে বিবাদী কে আপনার গ্রামা আদালতে হাজির করত: সুষ্ঠ বিচার করতে মর্জি হয়।

 

অতএব হুজুর সমীপে আমার আকুল প্রার্থণা যে, আমার প্রয়োজনীয় স্বাÿ্য প্রমাণ গ্রহণ স্বাপেÿÿ এক অসহায় পিতার নির্যাতনের আর্তনাথ শুনে স্বরেজমিনে সু-বিচার করতে সু-মর্জি হয়।

 

                                                                               নিবেদক 

 

তারিখঃ ২২-১২-২০১৩ইং                                                                          মো: নুরম্নল ইসলাম (৭৫)

মোবাইল: ০১৯৫১-৩২৫৪৭০


বরাবর

          চেয়ারম্যান সাহেব,

            গ্রাম আদালত,

            ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর

গাজীপুর।       

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

    মো: আসাদুল,

    স্বামী: মৃত আলফাজ উদ্দিন

    গ্রাম: নয়াপাড়া, পো: ভবানীপুর           

    উপজেলা: গাজীপুর সদর,

    জেলা: গাজীপুর।

১। মো: মফিজ উদ্দিন,

    পিতা: মৃত মো: জিন্নত আলী,

২। মো: রফিকুল ইসলাম,

৩। মো: নুরম্নল ইসলাম,

    উভয় পিতা: মো: মফিজ উদ্দিন,

    সর্ব সাং- নয়াপাড়া, পো: ভবানীপুর,  

    উপজেলা: গাজীপুর সদর,

    জেলা: গাজীপুর।

 

জনাব,

        যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে,  আমি নিমণ স্বাÿরকারী মো: আসাদুল, ভাওয়ালগড় ইউনিয়নের নয়াপাড়া গ্রামের একজন স্থায়ী বাসিন্দা। আমি একজন আইন মান্যকারী লোক, সহজ সরলভাবে দিন মজুরী  উপার্জনের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করিয়া আসিতেছি। বিগত ৮ বছর পূর্বে বিবাদীর মেয়ে মোসা: মোর্শদা’র সহিত ইসলামি সরাশরীয়ত মোতাবেক বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হইয়া ঘর সংসার করিয়া আসিতেছি। বিবাহিত জীবনে আমাদের সংসারে ১টি পুত্র ও ২টি মেয়ে সমত্মান জন্ম হয়। কিন্তু আমার স্ত্রী আমার মা ও প্রতিবেশীদের সাথে প্রায়ই ঝগড়া করে থাকে। আজ থেকে দুই মাস পূর্বে পাশের বাড়ীর হযরত আলী’র স্ত্রীর সাথে ঝগড়া বিবাদ করিয়া আমার স্ত্রী মোর্শেদা তার বাবার বাড়িতে চলে যায়। ঐ দিন আমি দিন মজুরীর কাজে ব্যসত্ম ছিলাম। বাড়ীতে এসে ঝগড়ার বিষয়টি জানতে পারি এবং আমার স্ত্রীকে আমার বাড়ীতে আনার জন্য চেষ্টা করিয়া ব্যার্থ হই। গত ৩০-১২-২০১৩ইং তারিখে হাকিমদ্দিনের দোকানে বসা ছিলাম, এ অবস্থায় আমার স্ত্রী ঐ দোকানের পাশ দিয়ে অফিসের ডিউটি থেকে বাড়ী ফেরার পথে আমি বললাম যে, তুমি যদি আমার সাথে সংসার না কর তাহলে আমাকে একেবারে ফয়সালা করে দিয়ে দাও এবং আমার ভোটার আইডি কার্ডটা দিয়ে দাও।  এই কথা শোনার পর আমার স্ত্রী কোন কথা না বলে তার বাবার বাড়ীতে চলে যায়। পরÿণে ১নং, ২নং ও ৩নং বিবাদী হাকিমদ্দিনের দোকানের সম্মুখে এসে এল্যোপাথারিভাবে মারপিট আরম্ভ করে এবং অকথ্য অশস্নীল ভাষায় গালিগালাজ করে। বিবাদীর এ আক্রমন থেকে উপস্থিত লোকজন ও আ: জলিল বিবাদীরে হাত থেকে আমাকে উদ্ধার করে। উলেস্নখ্য যে, বিবাদী গং আমাকে প্রাণ নাশের হুমকি দিয়া আসিতেছে এবং আমার পায়ের রগ কেটে ফেলবে বলে বেড়ায়। উলেস্নখিত ঘঠনার পর থেকে এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ ও স্থানীয় মেম্বার কে জানিয়ে ব্যার্থ হয়ে কোন উপায় না পেয়ে আপনার গ্রাম আদালতে আদালতে মাধ্যমে সু-বিচার পাওয়ার জন্য হাজির হইয়াছি।

 

অতএব হুজুর সমীপে আমার আকুল প্রার্থণা যে, আমার প্রয়োজনীয় স্বাÿ্য প্রমাণ গ্রহণ স্বাপেÿÿ এক অসহায় পিতার নির্যাতনের আর্তনাথ শুনে স্বরেজমিনে সু-বিচার করতে সু-মর্জি হয়।

 

                                                                                                 নিবেদক 

 

 

তারিখঃ ২২-১২-২০১৩ইং                                                                                (মো: আসাদুল)

মোবাইল:০১৮৩৯-৫৭০৭৪৯


বরাবর

                চেয়ারম্যান সাহেব,

          গ্রাম আদালত,

          ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর

গাজীপুর।       

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

মোছা: কুলসুম

স্বামী: সাহিদ শেখ

গ্রাম: চিনাশুকাইন্না, পো: রাজাবাড়ী         

উপজেলা: শ্রীপুর,

জেলা: গাজীপুর।

১। মো: ইব্রাহিম শেখ,

    পিতা: জামাল উদ্দিন শেখ,

২। জামাল উদ্দিন শেখ

    পিতা: আছর উদ্দিন শেখ,

    সর্ব সাং- নয়নপুর, পো: রাজেন্দ্রপুর ক্যান্ট:  

    উপজেলা: গাজীপুর সদর,

    জেলা: গাজীপুর।

জনাব,

        যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে,  আমি নিমণ স্বাÿরকারী মোছা: কুলসুম আপনার পার্শ্ববর্তী রাজাবাড়ী ইউনিয়নের স্থায়ী বাসিন্দা। আমি একজন সহজ সরল অসহায় ও আইন মান্যকারী নারী। ১নং বিবাদী মো: ইব্রাহিম শেখ আমার দেবর এর ছেলে ও ২নং বিবাদী জামাল উদ্দিন শেখ আমার সর্ম্পকে দেবর হয়। বিগত তিন বছর পূর্বে ১নং বিবাদী মো: ইব্রাহিম শেখ ও ২নং বিবাদী জামাল উদ্দিন শেখ আমার কাছ থেকে নগদ ১,৫০,০০০/- (এক লÿ পঞ্চাশ হাজার) টাকা ধার নেয়। উক্ত বিবাদীগণ পশ্চিম নয়নপুরে দোকান করে  রড সিমেন্ট এর ব্যবসা করে। রড সিমেন্ট এর দোকানে ব্যবসার প্রয়োজনে টাকার প্রয়োজন হলে উক্ত বিবাদীগণ আমার কাছ থেকে প্রথমে ১নং বিবাদী মো: ইব্রাহিম শেখ রাজাবাড়ী অগ্রণী ব্যাংক থেকে আমার ছেলে বিদেশ থেকে পাঠানো টাকা থেকে নগদ ১,০০,০০০(এক লÿ) টাকা নেয়। তার কিছু দিন পর ১নং বিবাদীর পিতা ২নং বিবাদী জামাল উদ্দিন শেখ আমার নিজ বাড়ী থেকে ৫০,০০০/= (পঞ্চাশ হাজার) টাকা নেয়। ১নং ও ২নং বিবাদী দুই কিসিত্মতে সর্ব মোট ১,৫০,০০০/- (এক লÿ পঞ্চাশ হাজার) টাকা নেয়। বিবাদীগণ উক্ত টাকা দেই দিচ্ছি বলে আজ প্রায় তিন বছর যাবৎ তালবাহানা করে আসছে। উক্ত পাওনা টাকা উদ্ধারে ব্যপারে আপনার ইউনিয়নের ৭,৮,৯ নং ওয়ার্ডের মহিলা সদস্য জনাবা মোসা: হাফিজা খাতুন কে অবহিত করা হয়। ইউপি সদস্য মোসা: হাফিজা খাতুন বিবাদীগণকে আমার পাওনা টাকার ব্যাপারে জানতে চাইলে বিবাদীগণ আমার পাওনা টাকার কথা স্বীকার করে এবং টাকা দেয়ার জন্য ৫-৬ বার তারিখ দিয়েও টাকা না দিয়ে তালবাহানা করে চলে আসছে। অবশেষে আমার প্রাওনাকৃত টাকা উদ্ধারে ব্যার্থ হয়ে সুবিচারের আশায় আমার পাওনা টাকা উদ্ধারের নিমিত্তে আপনার গ্রাম আদালতে হাজির হয়েছি।

 

অতএব হুজুর সমীপে আমার আকুল প্রার্থণা যে, আমার প্রয়োজনীয় স্বাÿ্য প্রমাণ গ্রহণ স্বাপেÿÿ আমার পাওনা টাকা উদ্ধার করে দিতে সু-মর্জি হয়।

 

                                                                                                 নিবেদক 

 

 

তারিখঃ ১২-০১-২০১৪ইং                                                                        (মোসা: কুলসুম)

 


বরাবর

          চেয়ারম্যান সাহেব,

            গ্রাম আদালত,

            ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর

গাজীপুর।       

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

মো: নূর আলম

পিতা: মৃত ইসমাইল হোসেন

গ্রাম: মনিপুর, পো: ভবানীপুর     

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

মো: হানিফ

পিতা: মৃত ইব্রাহিম

সর্ব সাং- মনিপুর, পো: ভবানীপুর,  

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

 

জনাব,

        যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে,  আমি নিমণ স্বাÿরকারী মো: নূর আলম একজন অসহায় সহজ সরল ও আইন মান্যকারী লোক। আমার নিজ বাড়ীতে কয়েকটি ঘর নির্মাণ করে ঘর ভাড়া দিয়ে যৎসামন্য আয় দিয়ে আমার সংসার চালিয়ে আসছি। বিবাদী মো: হানিফ একজন বেপরোয়া ও অত্যাচারি লোক। বিবাদী আমার প্রতিবেশী। বিবাদী জোর পূর্বক ও জোড় খাটিয়ে তাহার বাড়ি ও হোটেলের পরিত্যক্ত ময়লা আবর্জনা আমার বাড়ীর আঙ্গিনায় ফেলে দূর্গন্ধ ও  আমার বসত ভিটা পরিত্যক্ত ও নর্দমার স্ত্তপ সৃষ্টি করেছে। প্রায় এক বছর যাবৎ বিবাদী আমার জমিতে তাহার বাড়ীর ময়লা আর্বজনা ও তাহার হোটেলের যাবতীয় পরিত্যাক্ত বর্জ  ফেলে আসছে। বিবাদী কে এ ব্যপারে বার বার নিষেধ করা হলেও বিবাদী আমার কথায় কর্ণপাত না করে জোড় করে এ জঘন্ন কাজ করে আসছে। বিবাদী ও বিবাদীর স্ত্রী আমাদের কে অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করে  এবং আমাকে ও আমার পরিবারে অন্যান্য সদস্যদের সাথে ভীয়ভীতি, বেপরোয়া আচরণ ও মেরে ফেলার হুমকি প্রদান করে। বিবাদীর ফেলা বর্জের দূর্গন্ধের কারনে আমরা আমাদের নিজ বাড়ীতে বসবাস করিতে পারছিনা এবং বিবাদীর ফেলা ময়লায় আমার ঘরে টিন নষ্ট হয়ে গেছে। আমাদের বাড়ীর ভাড়াটিরা বর্জের দূর্গন্ধের কারনে বাড়ী ছেড়ে চলে গেছে এবং নতুন কোন বাড়াটিয়া আমাদের বাড়ীতে ভাড়া থাকতে চায় না। বিবাদীদের নিজের জায়গা জমি থাকা সত্ত্বেও আমাদের জমিতে তাদের বাড়ীর বর্জ ও হোটেলের বর্জ ফেলেই যাচ্ছে। বিবাদীদের হুমকি দামকি ও অসৎ আচরণের কারনে বিবাদীর কার্যকলাপে বাধা দিয়েও কোন সূরাহা করতে পারছি না। এ বিষয়টি সমাধানের লÿÿ্য স্থানীয়ভাবে সরেজমিনে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও প্রতিবেশীদের নিয়ে বসা হয়েছিল। উক্ত মজলিশে বিবাদীকে ময়লা আর্বজনা ফেলতে নিষেধ করা হলেও বিবাদী কারো কথা শুনতে রাজি নয়। এ পর্যমত্ম স্থানীয়ভাবে ৩-৪ বার গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ নিয়ে বসা হয়েছে। অবশেষে স্থানীয়ভাবে উক্ত নালিশের বিষয়টি সমাধান করতে ব্যর্থ হয়ে গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ ও মেম্বার প্রার্থী জববার এর পরামর্শে সু-বিচারের আশায় আপনার গ্রাম আদালতে হাজির হয়েছি।

 

অতএব হুজুর সমীপে আমার আকুল প্রার্থণা যে, বিবাদীকে আপনার গ্রাম আদালতে হাজির করে মোকদ্দমার বিষয়ে সুষ্ঠ সমাধান করিতে সু-মর্জি হয়।

 

                                                                                           নিবেদক 

 

তারিখঃ ১৩-০১-২০১৪ইং                                                                        (মো: নূর আলম)


বরাবর

                চেয়ারম্যান সাহেব,

          গ্রাম আদালত,

          ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর

গাজীপুর।       

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

মো: আল-আমিন

পিতা: সুরম্নজ মিয়া,

গ্রাম: নলজানি, পো: ভবানীপুর     

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

মোসা: তাসলিমা,

পিতা: মৃত লসকর,

সাং- রম্নদ্রপুর (ফকির বাড়ী),

পো: রাজেন্দ্রপুর ক্যান্ট:  

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

 

জনাব,

        যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে,  আমি নিমণ স্বাÿরকারী মো: আল-আমিন একজন সহজ সরল চাকুরিজীবি আইন মান্যকারী লোক বটে। বিবাদী মোসা: তাসলিমা আমার বিবাহিত স্ত্রী। বিগত প্রায় ৩ বছর পূর্বে রম্নদ্রপুর নিবাসী মৃত লসকর এর কন্যা বিবাদী মোসা: তাসলিমা এর সহিদ উভয় পরিবারের সম্মতিক্রমে ইসলামী সরাশরিয়ত মোতাবেক বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হই। বিবাহের পর আমাদের একটি কন্যা সমত্মান হয়। বিবাহের পর কয়েক মাস আমার স্ত্রী আমার নিজ বাড়িতে ঘর সংসার করলেও পরবর্তীতে আমার স্ত্রী বাধসাধে যে, আমার বাড়ীতে থাকবে না এবং আমাকে সংসার করতে হলে তাহার পিত্রালয়ে থাকতে হবে। অবশেষে আমার স্ত্রীকে বুঝিয়ে রাজি করতে না পেরে আমি আমার স্ত্রীর ইচ্ছায় তাহার পিত্রালয়ে বসবাস করে সিরামিক ফ্যাক্টরীতে চাকুরি করে চলে আসছি। আমার শশুর বাড়ীতে দুই বছর থেকে আমি ঘর সংসার করি এরই মধ্যে অনেক চেষ্টা তদবির করেও আমার স্ত্রীকে আমার নিজ বাড়ীতে আনতে পারিনি। বিবাদীকে/আমার স্ত্রীকে অনেক বুঝানোর চেষ্টা করেছি যে, আমাদের কন্যা সমত্মান এর ভবিষ্যৎ এর কথা চিমত্মা করে তোমার মতের বিরম্নদ্ধে হলেও আমার বাড়ীতে থাকা উচিত। কিন্তু আমার স্ত্রী সে আমার কথাকে কোনক্রমে আমলে নেয় না। আমার পিতা শতবার চেষ্টা করেও আমার স্ত্রীকে আমার নিজ বাড়ি আনতে পারেনি। বিবাদীর ভাইকে এ ব্যাপারে অনেক বার বলার পরও তিনি কোন সিদ্ধামত্ম দিতে পারেনি। পরিশেষে বাধ্য হয়ে আমি আমার শশুর বাড়ী ছেড়ে আমার সমত্মানের ভবিষ্যতের কথা চিমত্মা করে আমার নিজ বাড়ীতে চলে আসি। আজ প্রায় ছয় মাসের মধ্যে আমার পিতা ও আমি নিজে আমার স্ত্রীকে আমার বাড়ীতে আনার জন্য শতবার চেষ্টা করেও ব্যার্থ হয়ে সু-বিচারের আশায় আপনার গ্রাম আদালতে হাজির হয়েছি।

 

অতএব হুজুর সমীপে আমার আকুল প্রার্থণা যে, বিবাদীকে আপনার গ্রাম আদালতে হাজির করে মোকদ্দমার বিষয়ে সুষ্ঠ সমাধান করিতে সু-মর্জি হয়।

 

                                                                                           নিবেদক 

 

তারিখঃ ১৩-০১-২০১৪ইং                                                                     (মো: আল-আমিন)


 

বরাবর

                চেয়ারম্যান সাহেব,

          গ্রাম আদালত,

          ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর,

গাজীপুর।       

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

মো: তাইজ উদ্দিন মোড়ল গং,

পিতা: মৃত আব্দুল কাদির মোড়ল,

গ্রাম: নয়নপুর, পো: রাজেন্দ্রপুর ক্যান্ট,    

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

১। মো: ইদ্রিস মিয়া,

পিতা: মৃত আব্দুর জববার

২। মো: আমজাদ আলী মাদবর,

পিতা: কোববাছ আলী মাদবর,

সাং-নয়নপুর, পো:রাজেন্দ্রপুর ক্যান্ট:  

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

জনাব,

        যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে,  আমি নিমণ স্বাÿরকারী মো: তাইজ উদ্দিন মোড়ল গং সহজ সরল আইন মান্যকারী লোক বটে। আমার নালিশি ফসলি জমি ১৯৮৫ইং সালে খরিদ করার পর থেকে প্রায় ২৮ বছর যাবৎ ভোগদখলে নিয়ত থাকিয়া অন্যের বিনা বাধায় ফসলাদি রোপন করিয়া আসিতেছি। দীর্ঘ দিন যাবৎ আমার বিরম্নদ্ধে বিভিন্ন মামলা মোকাদ্দমায় জরাইতেছে। আমার নালিশি সম্পত্তি- গাজীপুর জেলার জয়দেবপুর থানাধীন বারম্নইপাড়া মৌজায় অবস্থিত। যাহা সিএস ১১৭, এসএ-১৭৯ ও আরএস-০১নং খতিয়ানভুক্ত সিএস ও এসএ ২১৬৮ নং দাগে মোট সম্পত্তি ১৬০ শতাংশ শাইল জমি এবং আরএস ৪২৩৪ নং দাগে মোট জমি ৬১ শতাংশ শাইল জমি। উলেস্নখিত দাগে বিবাদীর দাবীকৃত সম্পত্তি ১৯ শতাংশ। আমার ক্রয়কৃত নালিশি সম্পত্তিতে বিবাদীগণ অন্যায়ভাবে জবর দখলের চেষ্টা করিতেছে।  তাহা আমার জানা নাই। তাই আপনার গ্রাম আদালতে প্রার্থণা যে বিবাদীদের মিথ্যা হয়রানীমূলক কার্যক্রম থেকে উদ্ধারের প্রয়োজনে বিবাদীগণকে আপনার গ্রাম আদালতে হাজির করত: সুবিচার প্রার্থণা করিতেছি।

 

অতএব হুজুর সমীপে আমার আকুল প্রার্থণা যে, বিবাদীকে আপনার গ্রাম আদালতে হাজির করে উক্ত অভিযোগের বিষয়ে উভয় পÿÿর প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র দেখিয়া সুষ্ঠ সমাধান করিয়া দিতে হুজুরের  সু-মর্জি হয়।

                                                                                নিবেদক 

 

তারিখঃ ২৩-০১-২০১৪ইং                                                        (মো: তাইজ উদ্দিন মোড়ল গং)

                                                                                        মোবাইল: ০১৭৫৬-১৬৩৫৬০


বরাবর

                চেয়ারম্যান সাহেব,

          গ্রাম আদালত,

          ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর,

গাজীপুর।       

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

মো: আব্দুল সাহিদ বেপারী,

পিতা: মৃত আব্দুল খালেক,

গ্রাম: বানিয়ারচালা, পো: ভবানীপুর,    

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

মো: ইসলামুদ্দিন

পিতা: মো: আব্দুল সাহিদ বেপারী

সাং-বানিয়ারচালা, পো:ভবানীপুর,

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

 

জনাব,

        যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে,  আমি নিমণ স্বাÿরকারী মো: আব্দুল সাহিদ বেপারী, আপনার ইউনিয়নের একজন স্থায়ী বাসিন্দা। আমি ছেলে কর্তৃক নির্যাতিত এক অসহায় পিতা।  বিবাদী মো: ইসলামুদ্দিন আমরার ওরশজাত সমত্মান।  নিজের সমত্মান তথা আপন সত্ত্বা সর্ম্পকে অভিযোগ দায়ের করা কোন পিতার পÿÿ স্বাভাবিক ব্যপার নয়। আমি আমার ছেলের অত্যাচারে কারনে বাধ্য হয়ে নিজের ছেলে সর্ম্পকে অভিযোগ দায়ের করিতে বাধ্য হয়েছি। আমার ১ম স্ত্রী অর্থাৎ বিবাদীর মা বিগত প্রায় ৮-৯ বছর পূর্বে মৃত্যুবরন করে। আমার ১ম স্ত্রীর মৃত্যুর পর আমি ২য় বিবাহ করি এবং ২য় বিবাহের পর বিবাদী অত্যাচার করে জোড় পূর্বক আমাকে আমার নিজ বাড়ী থেকে বের করে দেয়। বিবাদীর অত্যাচারে আমার নিজ বাড়তে থাকতে না পেরে আজ দীর্ঘ প্রায় ৮-৯ বছর যাবৎ বিতারিত হয়ে অন্যত্র বসবাস করছি। আমার ১ম সংসারে ছেলে ৫ জন এবং মেয়ে ৩ জন। বিবাদী তাহার অন্য ভাই বোনদের সর্বদা অত্যাচার ও নির্যাতন করে যাচ্ছে। বিবাদী আমাকে আমার নিজ বাড়ী থেকে বিতারিত করার পর আমার অন্য সমত্মানদেরকে আমার সম্পত্তি থেকে বিতারিত করার চেষ্টা করছে। বিবাদী প্রতিনিয়ত আমার অন্য সমত্মানদের বিরম্নদ্ধে মিথ্যা মামলা মোকদ্দমা ও হয়রানীমূলক বিভিন্ন কর্মকান্ড করে বেড়াচ্ছে। আমার সম্পত্তি ভোগ দখলে বাধা সৃষ্টি করে যাচ্ছে। বিবাদী দাবী করে যে, আমি নাকি আমার সম্পত্তি তাহার নামে লিখে দিয়েছি। কিন্তু আমি কোন সম্পত্তি বিবাদী/আমার ছেলে নামে লিখে/দলিল করে দেইনি। বিবাদী আমার অন্য সমত্মানদের আমার নিজ নামের স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি,  ভোগ দখলীয় ফসল বৃÿময় রোপন ও ভোগ দখলে প্রতিবন্ধকতা করে যাচ্ছে। এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে বার বার অবগতি করার পরও নালিশের বিষয়টির কোন সুষ্ঠ সমাধান করতে পারছি না, সে কারো কোন কথা শোনে না।। অবশেষে বিবাদী/আমার সমত্মানের অত্যাচারে টিকতে না পেরে স্থানীয় ওয়ার্ড সদস্য জনাব মো: আতাব উদ্দিন এর পরামর্শে আপনার গ্রাম আদালতে হাজির হয়েছি সু-বিচারের আশায়।

 

অতএব হুজুর সমীপে আমার আকুল প্রার্থণা যে, বিবাদীকে আপনার গ্রাম আদালতে হাজির করে উক্ত অভিযোগের বিষয়টির সুষ্ঠ সমাধান করিয়া দিতে হুজুরের  সু-মর্জি হয়।

                                                                                নিবেদক 

 

তারিখঃ ০২-০২-২০১৪ইং                                                       (মো: আব্দুল সাহিদ বেপারী)

                                                                                      মোবাইল: ০১৭২৫-০৪৯১৪৯


বরাবর

                চেয়ারম্যান সাহেব,

          গ্রাম আদালত,

          ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর,

গাজীপুর।       

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

মোছা: রাহিমা খাতুন,

স্বামী: খোরশেদ আলম,

গ্রাম: মনিপুর, পো: ভবানীপুর,    

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

খোরশেদ আলম,

পিতা: সাহেব আলী,

গ্রাম: মনিপুর, পো: ভবানীপুর,    

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

 

জনাব,

        যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে,  আমি নিমণ স্বাÿরকারী মোসা: রাহিমা খাতুন একজন সহজ সরল অসহায় নারী। বিবাদী মো: খোরশেদ আলম আমার স্বামী। বিবাদী সাথে আমার বিবাহ হয় প্রায় ২২-২৩ বছর পূর্বে। বিবাহের পর থেকে আজ অবধি আমার স্বামী আমাকে বিভিন্নভাবে অত্যাচার করে এবং আমাকে ভাত কাপড় ও প্রয়োজনীয় সংসারিক প্রয়োজন মিটায় না। প্রতিনিয় আমাকে ২য় বিবাহের অনুমতির জন্য সাদা ষ্ট্যাম্পে স্বাÿর দেয়ার কথা বলে চাপ সৃষ্টি করে। আমার তিন সমত্মান। আমার ১ম সমত্মানের বয়স ২০ বছর এবং সর্ব শেষ সমত্মানের বয়স ৩ বছর। বিবাহের পর থেকে স্বামীর অত্যাচারের সহ্য করে আমার বাপের বাড়ী থেকে টাকা এনে তাদের প্রয়োজনীয় চাহিদা পুরণ করে যাচ্ছি। বিবাদী/আমার স্বামী আমার বাপের বাড়ী থেকে টাকা আনার জন্য দিয়ে ব্যর্থ হয়ে আমার বড় ছেলেকে দিয়ে আমার সাথে ঝগড়া বাধায়। বিগত প্রায় তিন মাস পূর্বে আমার বড় দুই লÿ টাকা দাবী করে এবং আমার ছেলের সাথে ঝগড়া বিবাদ হয়।  এই ঝগড়া বিবাদ কে কেন্দ্র করে আমার স্বামী/বিবাদী আমাকে আমার বাপের বাড়ীতে রেখে আসে। আমার বাপের বাড়ীতে যাওয়ার পর দিন আমার বড় ছেলেকে আমার বাপের বাড়ীতে পাঠায় পঞ্চাশ হাজার টাকার জন্য। আমার ছেলে বলে যে, পঞ্চাশ হাজার টাকা না তার বাবা অর্থাৎ আমার আমার স্বামী তার বাড়ীতে জায়গা দিবে না। আজ তিন মাস যাবৎ আমার স্বামীর বাড়ীতে অবস্থান করলেও আমার স্বামী আমাকে আনার জন্য যায় নাই। অবশেষ আমি নিজেই আমার স্বামীর বাড়ীতে আসলে আমাকে তার বাড়িতে আমাকে জায়গা দেয়না এবং ঘরে তালা তালিগে আমাকে বাড়ী থেকে বের করে দেয়। বিবাদী/আমার দাবী করে যে, সে আমাকে তালাক দিয়েছে এবং সে ২য় বিবাহ করেছে। আমার স্বামী আমাকে অত্যাচার করে বাড়ী থেকে বের করে দিয়েছে। এখন আমি সহায় অবস্থায় আমার ছোট সমত্মানদের নিয়ে অসহায় অবস্থান দিন যাবপন করছি। অবশেষে সুবিচারের আশায় আপনার গ্রাম আদালতে হাজির হয়েছি।

 

অতএব হুজুর সমীপে আমার আকুল প্রার্থণা যে, বিবাদীকে আপনার গ্রাম আদালতে হাজির করে উক্ত অভিযোগের বিষয়টির সুষ্ঠ সমাধান করিয়া দিতে হুজুরের  সু-মর্জি হয়।

                                                                                নিবেদক 

 

 

তারিখঃ ০২-০২-২০১৪ইং                                                       (মোছা: রাহিমা খাতুন)

                                                                              


বরাবর

                চেয়ারম্যান সাহেব,

          গ্রাম আদালত,

          ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন পরিষদ

ভবানীপুর, গাজীপুর সদর,

গাজীপুর।       

 

বিষয়: সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন।

 

বাদীঃ

বিবাদীঃ

মো: মকবুল হোসেন,

স্বামী: মাইনুদ্দিন,

গ্রাম: লনজানী, পো: ভবানীপুর,    

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

মো: মনির হোসেন,

পিতা: মৃত ইমান আলী,

গ্রাম: লনজানী, পো: ভবানীপুর,    

উপজেলা: গাজীপুর সদর,

জেলা: গাজীপুর।

 

জনাব,

        যথাবিহিত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে,  আমি নিমণ স্বাÿরকারী মো: মকবুল হোসেন আপনার ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের লনজানী গ্রামের একজন স্থায়ী বাসিন্দা। আমি একজন ব্যবসায় ও আইমান্যকারী লোক বটে। বিগত

মোসা: রাহিমা খাতুন একজন সহজ সরল অসহায় নারী। বিবাদী মো: খোরশেদ আলম আমার স্বামী। বিবাদী সাথে আমার বিবাহ হয় প্রায় ২২-২৩ বছর পূর্বে। বিবাহের পর থেকে আজ অবধি আমার স্বামী আমাকে বিভিন্নভাবে অত্যাচার করে এবং আমাকে ভাত কাপড় ও প্রয়োজনীয় সংসারিক প্রয়োজন মিটায় না। প্রতিনিয় আমাকে ২য় বিবাহের অনুমতির জন্য সাদা ষ্ট্যাম্পে স্বাÿর দেয়ার কথা বলে চাপ সৃষ্টি করে। আমার তিন সমত্মান। আমার ১ম সমত্মানের বয়স ২০ বছর এবং সর্ব শেষ সমত্মানের বয়স ৩ বছর। বিবাহের পর থেকে স্বামীর অত্যাচারের সহ্য করে আমার বাপের বাড়ী থেকে টাকা এনে তাদের প্রয়োজনীয় চাহিদা পুরণ করে যাচ্ছি। বিবাদী/আমার স্বামী আমার বাপের বাড়ী থেকে টাকা আনার জন্য দিয়ে ব্যর্থ হয়ে আমার বড় ছেলেকে দিয়ে আমার সাথে ঝগড়া বাধায়। বিগত প্রায় তিন মাস পূর্বে আমার বড় দুই লÿ টাকা দাবী করে এবং আমার ছেলের সাথে ঝগড়া বিবাদ হয়।  এই ঝগড়া বিবাদ কে কেন্দ্র করে আমার স্বামী/বিবাদী আমাকে আমার বাপের বাড়ীতে রেখে আসে। আমার বাপের বাড়ীতে যাওয়ার পর দিন আমার বড় ছেলেকে আমার বাপের বাড়ীতে পাঠায় পঞ্চাশ হাজার টাকার জন্য। আমার ছেলে বলে যে, পঞ্চাশ হাজার টাকা না তার বাবা অর্থাৎ আমার আমার স্বামী তার বাড়ীতে জায়গা দিবে না। আজ তিন মাস যাবৎ আমার স্বামীর বাড়ীতে অবস্থান করলেও আমার স্বামী আমাকে আনার জন্য যায় নাই। অবশেষ আমি নিজেই আমার স্বামীর বাড়ীতে আসলে আমাকে তার বাড়িতে আমাকে জায়গা দেয়না এবং ঘরে তালা তালিগে আমাকে বাড়ী থেকে বের করে দেয়। বিবাদী/আমার দাবী করে যে, সে আমাকে তালাক দিয়েছে এবং সে ২য় বিবাহ করেছে। আমার স্বামী আমাকে অত্যাচার করে বাড়ী থেকে বের করে দিয়েছে। এখন আমি সহায় অবস্থায় আমার ছোট সমত্মানদের নিয়ে অসহায় অবস্থান দিন যাবপন করছি। অবশেষে সুবিচারের আশায় আপনার গ্রাম আদালতে হাজির হয়েছি।

 

অতএব হুজুর সমীপে আমার আকুল প্রার্থণা যে, বিবাদীকে আপনার গ্রাম আদালতে হাজির করে উক্ত অভিযোগের বিষয়টির সুষ্ঠ সমাধান করিয়া দিতে হুজুরের  সু-মর্জি হয়।

                                                                                নিবেদক 

 

 

তারিখঃ ০২-০২-২০১৪ইং                                                       (মোছা: রাহিমা খাতুন)